পুলিশ সূত্রে জানা যায়, আটক হওয়ার পর ইউসুফ আনোয়ার স্বীকার করেন যে, তিনি সেনাবাহিনীর (ASU) সদস্য পরিচয়ে রোহিঙ্গা ক্যাম্পে অবৈধ সুবিধা আদায় করছিলেন। তার দেহ তল্লাশি করে একটি কালো ওয়্যারলেস সেট (BAOFENG, Model-uv-82, DUAL-BAND FM TRANSCEIVER), কিছু ব্যাটারি ও যন্ত্রাংশ উদ্ধার করা হয়েছে।
এক সময় ভুক্তভোগী জানতে পারে, আসামি ফয়সাল বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর ওয়ারেন্ট অফিসার নয় এবং সে একই পরিচয়ে একাধিক নারীকে ধর্ষণ করেছে। এরপর ফয়সালের কাছ থেকে চলে আসতে চাইলে এবং তার প্রদানকৃত টাকা ফেরত চাইলে প্রতারক ফয়সাল ভুক্তভোগী ও তার পরিবারকে খুনের ভয় দেখায়। পরবর্তীতে ভুক্তভোগী সুযোগ বুঝে তার ভাইকে ফোন করে
দু’জন বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর ভুয়া ক্যাপ্টেন পরিচয় দিয়ে হেলথ কেয়ার সেন্টার আমান হাসপাতালের কর্মরত এক এনজিও কর্মীকে জোরপূর্বকভাবে অপহরণের চেষ্টা করে। শোর চিৎকারে অফিসের সহকর্মীরা এগিয়ে এসে তাদেরকে আটক করে পুলিশকে খবর দেন। প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদ শেষে আইনগত ব্যবস্থা প্রক্রিয়াধীন